গতি কেনা কিংবা শেখানো যায় না, নাহিদকে নিয়ে সিমন্স
গতির দিয়ে মুগ্ধতা কেড়েছেন নাহিদ রানা। ঘরোয়া ক্রিকেটে গতির ঝড় তুলেই জাতীয় দলে সুযোগ পান তিনি। গত মার্চে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টেস্ট জার্সি গায়ে জড়িয়ে নিজের স্বপ্ন পূরণ করেছেন ২২ বছর বয়সী পেসার।
গতকাল শারজায় সীমিত ওভারের সংস্করণ ওয়ানডেতেও অভিষেক ম্যাচ খেলেছেন নাহিদ।
ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমেই প্রধান কোচ ফিল সিমন্সকে মুগ্ধ করেছেন তিনি। ক্যারিবিয়ান কোচ কণ্ঠে ঝড়েছে বাংলাদেশি পেসারের প্রশংসা। কোচের মতে, নাহিদের মতো গতিময় বোলার পাওয়াটা ভাগ্যের।
শারজায় গতকাল ম্যাচ শেষে সিমন্স বলেছেন, ‘রানা আজ অবিশ্বাস্য বল করেছে।
গতি এমন এক জিনিষ যা বাজারে কিনতে পাওয়া যায় না। কাউকে জোরে বল করতে শেখাতেও পারবেন না। রানার গতি প্রকৃতিদত্ত। আমরা চেষ্টা করব, তাকে আরও ভালো বোলার বানানোর।
সে রোমাঞ্চকর এক প্রতিভা।’
ভুল বলেননি সিমন্স। গতকাল আফগানদের কাছে সিরিজ হারার ম্যাচে সুযোগ পেয়ে গতির ঝড় তুলেন নাহিদ। ঘন্টায় ১৫০ কি.মির বেশি গতিতেও বল করেছেন উদীয়মান পেসার। নিয়মিত ১৪৫ কি.মি. গতির পেসারের কাছে পরাস্ত হয়েছেন সেদিকউল্লাহ আতাল ও গুলবাদিন নাইব।
১৪৭ কি. মি. গতির বলে তো বোল্ড হন ওপেনার সেদিকউল্লাহ। আর গুলবাদিন উইকেটরক্ষকের হাতে ক্যাচ দিতে বাধ্য হন। সব মিলিয়ে ১০ ওভার বোলিং করে ৪০ রানে নিয়েছে ২ উইকেট। এর মধ্যে এক ওভার মেডেনও দিয়েছেন তিনি।